|
বরাবরে,
চেয়ারম্যান সাহেব
২নং পোকখালী গ্রাম আদালত
সদর কক্সবাজার।
বিষয়ঃ- প্রজেক্ট লাগিয়াতের চুক্তিনামা ভঙ্গ করে আর্থিক ক্ষতি করার বিরম্নদ্ধে অভিযোগ দায়ের
বাদীঃ-০১। নবী আলম, পিতা হাজী জেবর মুলস্নুক,
০২। মৌঃ নাছির উদ্দিন কাউছার, পিতাঃ- মোঃ ইদ্রীস
সর্ব সাংঃ- মধ্যম পোকখালী, পোকখালী, সদর কক্সবাজার।
বনাম
বিবাদীঃ-০১। মহি উদ্দিন, ০২। মঈন উদ্দিন, ০৩। জাহেদা আকতার,
০৪। শাহিদা আকতার, ০৫। মুর্শিদা আকতার,
০৬। আজিয়া সুলতানা, সর্ব পিতা মৃতঃ- ছিদ্দিক আহমদ,
০৭। শাকেরা বেগম, স্বামী মৃতঃ- ছিদ্দিক আহমদ,
সাংঃ- মধ্যম পোকখালী, পোকখালী, সদর কক্সবাজার।
জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে,
আমরা দরখাসত্মকারী এই মর্মে অভিযোগ দায়ের করিতেছি যে, বিগত ০৫-৩-২০১০ ইং তারিখের লিখিত চুক্তি নামার শর্ত সাপেক্ষ ৩০.৯৪ একর এরিয়া বিশিষ্ট একটি চিংড়ি প্রজেক্ট (০৪) চার বৎসর মিয়াদ কাল ৪,৪০,০০০/= চার লক্ষ চলিস্নশ হাজার টাকা দরদাম সাব্যস্থ করে সম্পূর্ন টাকা নগদ প্রদান করে বিবাদীগনের নিকট হইতে লাগিয়াত নিয়া চুক্তি মতে চিংড়ি চাষ করিতে ছিলাম। উক্ত প্রজেক্টে আমরা বেড়ী বাধেঁর ভাঙ্গা মেরামত বাবত আরও ২,৬০,০০০/= দুই লক্ষ ষাট হাজার টাকা খরছ করিয়াছি। খরছের টাকা বিবাদীগণ দেওয়ার কথা থাকার সত্তেব ও আদায় করে নাই। ০৪ চার বৎসরের মধ্যে ০২ দুই বৎসর ভোগ করার পর বিগত ০৪/০৫/২০১২ইং তারিখে ০২ নং বিবাদী বিনা কারণে চুক্তিনামা অমান্য করে উক্ত প্রজেক্টখানা জোর পূর্বক ছিনাইয়া নিয়া যান। বিধায় আমরা ইহাতে প্রায় ৭,০০,০০০/= সাত লক্ষ টাকা মত ক্ষতিগ্রস্থ হই। কাজেই ইহার সুষ্ট বিচার প্রার্থনা করে অত্র আবেদন করিতে বাধ্য হইলাম।
অতএব, মহোদয় দয়া করে বিবাধীগণকে তলব পূর্বক উচিৎ বিচারের মাধ্যমে আমাদের প্রাপ্য দাবীর কৃতি পূরণ সহ সর্ব মোট মং-৭,০০,০০০/= (সাত লক্ষ টাকা) আদায়ের পর মহোদয়ের বিহীত মর্জি হউক।
তাংঃ ০১-১১-২০১২ খ্রিঃ
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস